পৃষ্ঠাসমূহ

মঙ্গলবার, জানুয়ারী ২৪, ২০১২

What Is Computer?

কম্পিউটার কি?
‘কম্পিউট’ (Compute) শব্দটি থেকেই কম্পিউটার (Computer) শব্দ তৈরী হয়েছে। বলা হয়, যে কম্পিউট করে সেই (মানুষ বা যন্ত্রই) কম্পিউটার। ১৩৭৫ থেকে ১৪২৫ খ্রিষ্টাব্দ সময়কালে ‘কম্পিউট (Compute) শব্দটির উৎপত্তি হয়।েএই শব্দের প্রাচীন অর্থ হিসবা করা, পরিমাপ করা, গণনা করা ও ধারনা করা উত্যাদি। সেই হিসাবে যিনি বা যে যন্ত্র গণনা, হিসাব, ধারনা ও পরিমাপ জাতীয় কাজ করে তাকে কম্পিউটার বলা যেতে পারে। এক সময়ে কম্পিউটার কম্পিউটার বলতে মানুষকে বোঝানো হত। পরে ক্যালকুলেটর বা গণনা করার যন্ত্র কম্পিউটার হিসেবে সমধিক পরিচিত হতে থাকে। তবে বর্তমানে কম্পিউটার বলতে আমরা একটি এমন ডিজিটাল যন্ত্ররক বুঝি যা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে। কম্পিউটার হলো “programmable digital electronic device" অন্যভাবে বলা হয়,  A computer is a machine that manipulates data according to a list of instructions. বাংলাদেশের কপিরাইট আইনে কম্পিউটারের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এভাবে, “কম্পিউটার অর্থে মেকানিক্যাল, ইলেকট্রোমেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক, ম্যাগনেটিক, ইলেকট্রোমগেনেটিক, ডিজিটাল বা অপটিক্যাল বা অন্য কোনো পদ্ধতির ইমপালস ব্যবহার করিয়া লজিক্যাল বা গাণিতিক যে কোনো একটি বা সকল কাজকর্ম সম্পাদন করে এমন তথ্যপ্রক্রিয়াকরণ যন্ত্র বা সিস্টেমকে বোঝায়। সেই কারণে কম্পিউটার কেবলমাত্র গণনা, পরিমাপ বা হিসাব করার যন্ত্র নয়। কম্পিউটার কার্যত এখন সকল ধরনের কাজ করে বা কাজের প্রক্রিয়া করে।

রবিবার, জানুয়ারী ১৫, ২০১২

Windows xp কে জেনুইন করুন

উইন্ডোজ এক্সপি কে জেনুইন করুন মাত্র ৩৮৪ কিলোবাইট সফটওয়ার দিয়ে। এবং সবসুবিধা ভোগ করুন সহজে।

সফটওয়ারটি আনরার করে ফাইলটির উপরে ডাবলক্লিক করুন। তখন একটা মেসেজ আসবে তখন সেখানে একটা নাম্বার চাইবে সেখানে 1 চাপুন এবং এন্টার দিন। তারপর y বাটনে ক্লিক করুন ব্যাস হয়ে গেল। আপনাকে মেসেজ দিবে যে আপনার উইনেআডজটি জেনুইন হয়ে গেছে। ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো।
Download

Internet Download Manager

আমরা সাধারনত ওয়েবসাইটে থেকে ডাউনলোডের জন্য অনেক ডাউনলোড ম্যানেজার খুজি। অনেক গুলোই একদম ফ্রিতে পাওয়া যায়। সেগুলোর কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। কি এটি একটি ডাউনলোড ম্যানেজার যার সাহায্যে আমরা সহজে যে কোন অডিও, খিডিও ডাউনলোড করতে পারি। এটির নাম হল IDM (Internet Download Manager)  । এই সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইন্সটলড থাকলে যেকোনো ভিডিও বা অডিও ডাউনলোড এর জন্য উক্ত ওয়েবসাইটে গেলে ঐ ভিডিও এর উপরে download the video বা audio নামে একটি একটি বাটন দেখা যায় । বাটনটিতে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হয় । এছাড়া সফটওয়্যারটির ডাউলোড স্পীড ফুল পাওয়া যায়। আর তাই সহজে কম সময়ে ফাউল যাউনলোড করতে পারি।আপনাদের  ডাউলোডের সুবিধার জন্য লিংকটি নিচে দিয়ে দিলাম। এটা ফুল ভার্সন শুধু ইন্সটল দিলেই হবে। ভঅল লাগলে কমেন্টস করতে ভুলবেন না।

Word Press Tutorial Part- 5


প্রোফাইল পরিবর্তন করা

আমরা যারা বিভিন্ন ব্লগে লেখালেখি করি তারা তাদের সুবিধা মতো ব্লগের তাদের প্রোপাইল পরিবর্তন করে থাকেন। ওখানে আপনারা যেভাবে পরিবর্তন করেন এখানেও অনুরূপ। তবুও হালকা বলি।
প্রথমে আপনার ড্যাসবোর্ডে প্রবেশ করুন। এবার ড্যাসবোর্ডের ডানদিকের উপরে দেখুন একটি অপশন আছে, এখানে দেখুন আপনি যখন ব্লগ রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন তখন যে নাম দিয়েছেন, সে নাম দেখতে পাবেন। উক্ত নামের উপর ক্লিক করুন, তাহলে আপনার প্রোপাইলে চলে যাবে। অথবা, ড্যাসবোর্ডের বামপাশের প্যানেল থেকে নিচের দিকের অপশন থেকে Users >>> My Profile ক্লিক করুন। এভার এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে নিন। যেমন- আপনার নাম, ব্লগে আপনার কি নাম দেখাবে, আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে ইত্যাদি। তারপর প্রোপাইলের পাতার নিচের দিকে যান, দেখবেন Update Profile নামে একটি বাটন আছে, এতে ক্লিক করুন, তাহলে আপনার প্রোপাইলের পরিবর্তন সংরক্ষতি হবে।
এবার আসুন গ্রাভাটারের ছবি। আপনারা একটু লক্ষ্য করলেই দেখবে যে, টিউনার পেইজে যারা টিউনার তাদের প্রত্যেকেরই একটি করে ছবি আছে। এটি হল গ্রাভ্যাটরের ছবি। এটি মূলত -মেইল একাউন্টের বিপরীতে ছবিটি সেভ হয়। আপনি যে -মেইলের উপর এটি ব্যবহার করবেন, সে -মেইল দিয়ে যেখানেই লিখবেন, সেখানেই আপনার দেয়া ছবিটি চলে আসবে। এবার আসুন কিভাবে গ্রাভ্যাটারে ছবি যুক্ত করবেন। প্রোপাইল পরিবর্তনের পাতার ডানপাশে ছবি আপলোড করার একটি বক্স আছে, এখানে ছবি নির্বাচন করে দিন, তাহলেই ছবি যুক্ত হয়ে যাবে আপনার ইমেইলের সাথে। তবে এটি আপনি গ্রাভ্যাটারের ওয়েবসাইট থেকেও করতে পারবেন (gravatar.com) আর কিভাবে গ্রাভ্যাটরে ছবি আপলোড করতে হয়, তার উপর এর আগেও টিউন হয়েছে। কষ্ট করে একটু খুঁজে নিন।

Word Press Tutorial Part- 4


এবার কয়েকটি উইগেটের বর্ণনা নিচে দিলাম

  • Blog Subscriptions >> আপনার ব্লগে দেয়া কোন নতুন পোষ্টের স্বয়ংক্রিয় আপডেট পেতে এটি দিতে পারেন। এটি আপনি টিউনার পেইজের প্রথম দিকেই দেখেন।
  • Blog Stats >> আপনার ব্লগে কতজন ভিজিটর এসেছেন, তা এখান থেকে জানতে পারবেন।
  • Calender >> ক্যালন্ডার হলে তারিখে বিন্যাস। এটি ভিজিটরসহ আপনার সুবিধার্থে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি কোন তারিখে কোন কোন পোষ্ট করেছেন তারও এখান থেকে দেখা যাবে।
  • Categories >> ক্যাটাগরি বা বিভাগ। আমরা বিভিন্ন পোষ্ট করে থাকি, কোন পোষ্ট কোন ক্যাটাগরির তারজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। টিউন পেইজে এই রকম প্রায় ৩৩টি বিভাগ রয়েছে। এটি সারিবদ্ধ ভাবে থাকে।
  • Category Cloud >> ক্যাটাগরির মেঘ, আপনি ক্যাটাগরি বা বিভাগ উপরেরটা বা এটা যে কোন একটি নির্বাচন করতে পারেন। এটি নির্বাচন করলে আপনার ক্যাটাগরিগুলো মেঘের মতো দেখতে পারবেন।
  • Flickr >> ইয়াহুতে ছবি সংরক্ষণের একটি বিভাগ আছে এর নাম Flickr. আপনার যদি Flickr ছবি থাকে তাহলে এখানে লিংক দিলে আপনার ছবিগুলো এখানে দেখাবে।
  • Gravatar >> গ্যাভাটারে আপনার যে ছবি তার উপর যে বর্ণনা আছে তা এখানে দেখাবে।
  • Image >> আপনি যদি কোন নিদিষ্ট ছবি দেখাতে চান, তাহলে এখানে তার লিংক, নাম বর্ণনা দিলে তা আপনার ব্লগে দেখাবে।
  • Links >> আপনার পচন্দনীয় যে ওয়েবসাইট সেগুলোর লিংক দিতে পারেন বা আপনার অন্য ব্লগগুলোর লিংক দিতে পারেন।
  • Meta >> আপনার ড্যাসবোর্ড দ্রুত আসার জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • Pages >> আপনার ব্লগে কয়টি পাতা আছে সেগুলোর লিংকসহ নাম দেখাবে।
  • Recent Comments >> আপনার ব্লগে সর্বশেষ কে কে মন্তব্য করেছেন তার নাম, ছবি কোথায় মন্তব্য করেছে, তা দেখাবে। টিউনার পেইজের নিচের দিকে দেখুন এমনি একটি উইগেট আছে।
  • Recent Posts >> সর্বশেষ আপনি কি কি পোষ্ট করেছে তার লিষ্ট, শিরোনামসহ লিংক দেখাবে। টিউনার পেইজের নিচের দিকে দেখেন।
  • Search >> আপনার ব্লগের কোন তথ্য ভিজিটররা দ্রুত পেতে এটি ব্যবহার করুন।
  • Text >> কোন লেখা দেখানোর জন্য বা HTML Editor এর মাধ্যমে যে কোন কিছু দিতে পারেন।
  • Top Clicks >> আপনার ব্লগে ভিজিটররা যে যে লিংকে বেশি ক্লিক করেছে সেগুলো দেখতে পারবেন। এগুলো দৈনিক হিসেবে।
  • Top Posts & Pages >> সবচেয়ে বেশি দেখা পোষ্ট পাতাগুলো দেখবে (এগুলো দৈনিক হিসেবে)
  • Twitter >> আপনার যদি টুইটার একাউন্ট থাকে, তাহলে তার লিংক দিলে এখানে সর্বশেষ আপডেটগুলো দেখাবে।

শুক্রবার, জানুয়ারী ১৩, ২০১২

সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ

পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ
এবারের সিইসের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় 60 টি নতুন প্রযুক্তির আল্ট্রাবুক দেখানো হবে। এগুলোর প্রতিটিতেই চেষ্টা করা হয়েছে আগের তুলনায় পাতলা ও শক্তিশালী করার জন্য। এদের মধ্যে আকর্ষণের কেন্দ্র রয়েছে এসার অ্যাম্পায়ার এস৫ আল্ট্রাবুক। মাত্র ১৫ মিলিমিটার পুরু এই ল্যাবটপ বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ। অ্যাপেলের ম্যাকবুক এয়ারের চেয়ে দুই মিলিমিটার পাতলা এই ল্যাবটপটির ওজন এক কেজি ৩৫০ গ্রাম।
(সংগ্রহীত প্রথম আলো থেকে)

বৃহস্পতিবার, জানুয়ারী ১২, ২০১২

Interesting Wallpaper



Precessor Name Change


প্রসেসরের নাম পাল্টান খুব সহজে
 আপনার প্রসেসর এর নাম পাল্টান সহজে। যেটা দিতে চান সেটা।ধরুন আপনার প্রসেসর হচ্ছে পেন্টিয়াম ৪ আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটারে পেন্টিয়াম ৪ জায়গায় core i7 শো করাতে পারবেন আর এই কাজটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে
START>RUN>TYPE REGEDIT>HKEY_LOCAL_MACHINE>HARDWARE>DISCRIPTION>SYSTEM>CENTRAL


PROCESSOR> এখন ডান দিকে দেখুন PROCESSOR NAMESTRING লেখা এখানে ক্লিক করুন এখন আপনার নিজের মত নাম দিন পেন্টিয়াম ৪ কে কোর আই৭ বা আপনার পছন্দের নাম টি দিয়ে ওকে করুনব্যাস কাজ শেষ এবার My Computer রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনি যেই নামটি দেখেছেন তা শো করছে

Part- 3

Wordpress Turorial Part- 3
This is my 3rd tune.

থিম নির্বাচন

আপনি ওয়েব ব্লগ তৈরি করবেন আর তার একটি সুন্দর থিম দিবেন না? জ্বী, টিউনার পেইজের দিকে তাকান একটি সুন্দর একটি থিম দিয়েছে আপনাদের। এই থিমটি প্রেমিয়াম মানে টাকা খরচ করে কেনা হয়েছে। কিন্তু কয়জনের সামর্থ্য আছে থিম কেনার। আর যেহেতু আপনি একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করবেন তাই থিমও ফ্রি নিন। ওয়ার্ডপ্রেস আপনাদের মতো যারা ফ্রি ব্যবহারকারিদের কথা চিন্তা করে রেখেছে ১১৫++ ফ্রি থিমের কালেকশান। আপনার যেটি ইচ্ছা সেটা নির্বাচন করে ব্যবহার করতে পারবেন।
এবার থিম নির্বাচনের পালা। প্রখমে ড্যাসবোর্ড যান। এবার বামপাশের প্যানেল থেকে Appearance >>> Themes নির্বাচন করুন। তাহলে আপনার সামনে অনেকগুলো থিম চলে আসবে। এবার আপনার পচ্নদ অনুযায়ী থিম নির্বাচন করুন। আপনার যে থিমটি পচন্দ হয় সে থিমের নিচে দেখবেন দুটি বাটন আছে Active এবং Preview. আপনি থিম নির্বাচন করার আগে Preview বাটনে ক্লিক করলে আপনার থিম দেখতে কেমন হবে তা দেখাবে, পচন্দ হলে Active বাটনে ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার ব্লগের থিম সিলেক্ট হয়ে যাবে। থিম নির্বাচন মোটামুটি এই রকমই। আপনি ইচ্ছা করলে পরেও থিম পরিবর্তন করতে পারবেন। ধরি, আপনি Fusion থিমটি নির্বাচন করেছেন।

উইগেট নির্বাচন

এবার আপনারা একটি লক্ষ্য করুন টিউনার পেইজের প্রথম পাতার বাম দিকে অনেকগুলো উইগেট আছে। যেমন- চেইন টিউনের ২টি উইগেট, ক্যালেন্ডার, র্চ বক্স, টিউন সাবইস্ক্রাইব ইত্যাদি। এগুলোর সবগুলোই উইগেট। ব্লগকে সাজাতে ব্লগে কাজ করার সুবিধার্থে এগুলো ব্যবহার করা হয়।
ওয়ার্ডপ্রেস অনেকগুলো ডিফল্ট উইগেট রয়েছে। তবে আপনি ইচ্ছা করলে HTML কোড দিয়ে আরও উইগেট তৈরি করতে পারেন। উইগেট নির্বাচনের জন্য Appearance >>> Widgets যান। ডান পাশে দেখুন অনেকগুলো উইগেট আছে। ধরি, আপনি Fusion থিমটি নির্বাচন করেছেন। তাহলে আপনি নিচের মতো একটি পাতা দেখতে পাবেন।
টিউনার পেইজের প্রথম পাতায় দেখুন ডান পাশে যে উইগেট প্যানেল আছে এটি হল Primary Widget Area আর নিচের দিকে যে উইগেট প্যানেল আছে এটি হল Footer Widget Area. এছাড়াও আপনারা অনেক ব্লগে দেখতে পাবেন দুটি উইগেট প্যানেল থাকে ডানে বা বামে। এগুলোর মধ্যে যেটি প্রধান সেটি হল Primary Widget Area, এরপর হল Secondary Widget Area এর বেশি হলে আরও নাম থাকবে। আরেকটি প্যানেল দেখবেন আপনার ব্লগের উইগেট অংশে তাহল Available Widgets. এই অংশ থেকে আপনার যে উইগেটটি প্রয়োজন তা ড্রাগ করে মানে মাউস চেপে ধরে Primary Widget Area/ Secondary Widget Area/ Footer Widget Area যে কোন প্যানেলের নিচে ছেড়ে দিলেই আপনার ব্লগে চলে আসবে।