পৃষ্ঠাসমূহ

বৃহস্পতিবার, জুন ২৮, ২০১২

Odesk ms word 2007 Test

আসসালামুআলাইকুম!
এবার পাশ না করে কেউ পিছে পড়বে না। এবার পাশ হবেই। এবার নিয়ে এলাম MS Word 2007 Test Question & Answer. সবার কথা চিন্তা করেই আবার নিয়ে এলাম এটা। যারা ওডেস্কে নতুন তারা তাড়াতাড়ি টেষ্ট দিয়ে কাজ শুরু করে দিন। আর কমেন্টস করতে কিন্তু ভুলবেন না। আর একটা কথা ওডেস্কে নিজের স্কিল অনুযায়ী বিড করবেন। না জেনে কোন জব বিড করবেন না। যেটা পারবেন বলে আপনি মনে করেন সেটা বিড করবেন। টেষ্ট খুব ভালোভাবে দিবেন। 
ডাউলোডের জন্য এখানে ক্লিক করুন। 

সবাইকে ধন্যবাদ

যদি ভালোলাগে তাহলে কমেন্ট করতে কিন্তু ভুলবেন না।


Odesk US Basik Skill Test

Odesk এ কাজ করতে চাইলে সর্বপ্রথম দরকার Test Pass করা। টেষ্ট পাশ করলে কাজ পেতে অনেক সুবিধা হয়। আর তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম US Basik Skill Test এর প্রশ্ন এবং উত্তর। পাশ না করে যাবেন কই। পাশ এবার আপনার হবেই। জ্বলদি জ্বলদি ডাউনলোড করে নিন আর পাশ করুন।

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

শনিবার, মে ১২, ২০১২

নতুন বাংলা হিট এলবাম নারী

হাবিব, বালাম ও আরও অনেকে মিক্স এ্যলবাম
জলদি জলদি ডাউনলোড করেনিন একদম ফ্রিতে

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১২

ডিস্ক নাইট প্রোগ্রাম বন্ধ করুন

এখন উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে নতুন এক সমস্যা ডিস্ক নাইট প্রোগ্রাম। এটি যে কোন USB যন্ত্রাংশের মাধ্যমে (যেমনঃ পেনড্রইভ, মোবাইল ফোন, এমপিথ্রি প্লেয়ার ইত্যাদি) কম্পিউটারে ঢুকতে পারে। যা পরে অন্য কোন USB যন্ত্র কম্পিউটারে যুক্ত করার সময় চলমান সব প্রোগ্রামকে বন্ধ করে দেয়। একে একবারে নিমূর্লের উপায় হলো উইন্ডোজ ফর্মাট করা। তবে এটি না করেও আপনি এই প্রোগ্রাম বন্ধ করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে আপনার ব্যবহৃত পেনড্রাইভ বা যন্ত্রাংশকে কম্পিউটারে যুক্ত করে এর ফোল্ডার খুলুন। এবার Tools থেকে Folder option  এ যান। View থেকে Show hidden fiels and folder  এর সক্রিয় Enable করে Hide protected operating system fiels (reconneded) নিস্ক্রীয় (Disable) করুন। ফলে আপনি আপনার USB  ফো্ল্ডারে Auto Run এবং Disk Night  নামে দুটি ফাইল দেখতে পাওয়া যাবে। ফাইল দুটি  নির্বাচন করে Shift + Delete + Enter চাপতে হবে। এরপর USB যন্ত্রটি সংযোগ বিচ্ছন্ন করতে হবে। (Sefty remove) ছাড়াই।

এবার Start  থেকে Run তারপর MSCONFIG লিখে OK করতে হবে। এবার Startup  ট্যাবে ক্লিক করে Knight প্রোগ্রামটি Disable করে কম্পিউটার Restart করতে হবে।

সোমবার, ফেব্রুয়ারী ২০, ২০১২

3G Technology in Bangladesh

The advancement of science and technology has made our life easier, giving us the portunity to communicate with anyone, anywhere, Mobile phone, a wonderful invention of modern science was first introduced in Bangladesh in the mid 1990s. At that time only the rich people werer blessed with the fascinating machine of communication. Nowadays, mobile phone has become part and parcel of our everyday life and it is quite affordable to the poor people as well. The technology of mobile phone has evolved with time, and it is still an ongoing process. So far, the world has seen 1G, 2G, 2.5G, 3G and in some development countries, the 4G technology implemented in cellular communication. As 4G is yet a vast coverage, 3G in one of the most popular technologies at present. Although developed and our neighbouring countries have been experienceing 3G for a handsome number of years, unfortunately has not been introduced in our country yet. Things are turning around however: there have been talks that Teletalk, on of the mobile operators of Bangladesh, is going to launch 3G by 2012.
Mobile phone, the first generation of which was introduced in the mid 1980s, has been constantly evolving since its inception. Today, over 2 billion mobile phones are in in usage and around 80 percent of the worlds population is within reach of a mobole phone network.
Though mobile has traditionally been used for as the voice communications, today it can serve as the platform for a variety of communication tools, including data and video.
International Mobile telecommunications-2000 (IMT 2000), beter known as 3G or Third Generation, is a generation of standards for mobile phones and mobile telecommunications services fulfilling specifications by the International Telecommunication Union (ITU). Application service include wide area wireless voice telephone, mobile internet access, video calls and mobile TV - all in a mobile environment One gorgeous features of 3G technology is video conference applocation. 3G not only ensures high speed internet, but also allows the mobile phones carrier to set up call in less time, as well as ensureing less call drop.
However, with the capablities for high-speed wireless data transfer, 3G has enhanced or made possible a myriad of additional applications, such as mobile video, secure mobile, location-based services and audio on demand. For example, using 2.5G (a slightly better version fo second generation wireless) a three minute song takes six to nine minutes to download. Using 3G, it can be downloaded in 11 to 90 seconds. The 3G system increse the data transfer speed between various deviced. Speed upto 2 mbps can be achieved by using 3G wireless technology devices and it provides better security of data. That is why people working for big companies prefer 3G technology over 2G and 2.5G technologies. Itt supports multi player gaming, which makes it popular among the youngsters as well, as they can play the games of their interests with their friends from any place at any time.
There currently almost 100 million 3G wireless subscribers worldwide. The US, with over 200 million mobile phone subscribers, crossed the 10 per cent mark for 3G penetration for the first time in 2006, while Japan stayed in the lead with over 50 percent of its subscribers using 3G phones. As 3G adoption accelerates, 3G carries, handset manufactures, infrastructure equipment makers and 3G application provides stand to gain. Wireless Internet Service Providers (WISP), carries without the wherewithal or financial resources to upgrade their networks and companies that provides services which are standard under 3G (i.e. email access) will be in a position to lose. While the 3G market may be definitely gaining traction, the industry is rapidly approaching a crossroads where the needs of different market segments can vary substantially, and the potential rewards and losses for the different technology vendors and mobile communications operators could be substantial.
This new technology will not only enrich the experience of using mobile phone, but also create deep influence in the market and economy Bangladesh. As it has been mentioned earlier, 3G mobile accessories will have to be imported from out of the country because no infrastructure has been introduced yet in our country to produce those. But we have infrastructure and potential to design new applications for 3G mobile phones. GPIT (Grameen Phone IT), a shining example in this regard, has been providing the srvice of designing and maintaining applicationa to various mobile phone operators in Bangkadesh. To build and maintain 3G environment in Bangladesh there will be an employment facility for many IT professionals. So this technology does have good business prospect in BAngladesh.
As a government run company, Teletalk got the very first chance to develop its 3G structure. It will first provide 3G coverage in Dhaka and gradually cover the whole country. Teletalk, which stared its service in 2005, did not gain much succedd in telecommunication sector. However, the launch of 3G may take market to a new and improved position in the market. Other mobile sevice operators will also be gain 3G license according to their demand. As 90 percent of the mobile phone users in this country subscribe to the private mobile communication sevice, 3G will truly be established when the private sector gets the license. So it is quite safe to say that, with 3G, a new era will begin in the telecommunication sector of Bangladesh.
By Abdullah Al Mahmud

বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারী ০২, ২০১২

কম্পিউটার ও এর কাজ করার বৈশিষ্ট্য

কম্পিউটার ও এর কাজ করার বৈশিষ্ট্য
কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল যে, এই যন্ত্রটি প্রোগ্রামযোগ্য। একে নির্দেশ দেওয়া হয় এবং প্রাপ্ত তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতে সে নির্দেস অনুসারে কাজ করে ও ফলাফল প্রদান করে। আমরা এক সময়ে গাণিতিক সংখ্যাকে ক্যালকুলেটর প্রদান করে তার ফলাফল (যেমন যোগ বিয়োগ গুন ভাগ)বের করতাম। ক্যালকুলেটরের চেয়েও বড় হিসাব নিকাশ সম্পন্ন করার জন্য কম্পিউটার যন্ত্রের ব্যবহার হতে শুরু করে। তবে এখন কম্পিউটার কেবল অঙ্কের হিসেব করে না। এই যন্ত্র সকল তথ্য উপাত্তকেই প্রক্রিয়া করে। কম্পিউটারের আরও একটা বৈশিষ্ট্য হল যে, এই যন্ত্রটি বহুমুখী কাজের, বহু কাজ একসাথে করার এবং অনেক যন্ত্রের একক কবকল্প হিসেবে কাজ করে। দিনে দিনে এটি আর কেবল যন্ত্র থাকছে না, এটি হচ্ছে প্রযুক্তি, যা অনেক যন্ত্র বা প্রযুক্তির অংশ হচ্ছে। ক্রমশ এটি হয়ে উঠেছে অপরিহার্য এক টেকনোলজি।
এই যন্ত্রটির কাজ করার প্রধান ৩টি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ঃ ক) দ্রুত গতিতে কাজ করা, খ) নির্ভূলভাবে কাজ করা এবং গ) স্মৃতিতে কাজ জমা রেখে পরবর্তীতে সেই কাজ ব্যবহার করা বা জমা রাখা অসমাপ্ত কাজ পরবর্তীতে সমাপ্ত করা।
ক. দ্রুত গতিতে কাজ করা ঃ একটি অঙ্ক বা হিসেবের কাজ যদি বড় এবং জটিল হয়, তাহলে মানুষের পক্ষে হাতেকলমে এ রকম একটি অঙ্ক বা হিসেবের কাজ করতে কয়েক ঘন্টা বা কয়েকদিন লেগে যেতে পারে। এ ধরনের একটি অঙ্ক বা হিসেবের কাজ কম্পিউটার এক সেকেন্ডের এক লক্ষ ভাগের এক ভাগ সময়ের মধ্যে করে দিতে পারে।
আমরা সময়ের হিসাব করি সেকেন্ড, মিনিট এবং ঘন্টার এককে। কিন্তু কম্পিউটার এত দ্রুত কাজ করতে পারে যে শুধু সেকেন্ড হিসেবে এর গতি প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কম্পিউটার একটি কাজ এক সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের এক ভাগ সময়ের মধ্যে করতে পারে।
সেকেন্ডর ক্ষুদ্রতম এককগুলো হচ্ছে নিম্নরুপ-
১ মিলি সেকেন্ড = ১ সেকেন্ডের এক হাজার ভাগের এক ভাগ।
১ মাইক্রো সেকেন্ড = ১ সেকেন্ডের দশ লক্ষ ভাগের এক ভাগ।
১ ন্যানো সেকেন্ড = ১ সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের এক ভাগ।
১ পিকো সেকেন্ড =  ১ সেকেন্ডের একলক্ষ কোটি ভাগের এক ভাগ।
খ. নির্ভূলভাবে কাজ করা ঃ কম্পিউটার কাজ করে তার ব্যবহারকারীর দেওয়া তথ্য, উপাত্ত এবং নির্দেশের ভিত্তিতে। ব্যবহারকারীর  দেওয়া তথ্য, উপাত্ত এং নির্দেশ সঠিক হলে কম্পিউটার নির্ভূল ফলপ্রদান করবে। ব্যবহারকারী ভূল তথ্য প্রদান করলে কম্পিউটার সঠিক ফল দেবেনা। যেমন- ব্যবহারকারী ৬ কে ২ দিয়ে গুন করার নির্দেশ না দিয়ে ভূলক্রমে ভাগ করার নির্দেশ দিল। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটার ৬ কে ২ দিয়ে ভাগ কর েফল দেখাবে ৩। এ ভুলের জন্য ব্যবহারকারী নিজেই দায়ী। কম্পিউটার কোনো প্রকার যান্ত্রিক ত্রুটি না থাকলে এবং ব্যবহারকারী দেওয়া তথ্য, উপাত্ত এবং নির্দেশ সঠিক হলে কম্পিউটার অবশ্যই নির্ভূল ফল প্রদান করবে।
গ. স্মৃতি ঃ কম্পিউটার ছাড়া অন্যান্য কিছু ইলেকট্রনিক যন্ত্রে সীমিত স্মৃতি থাকে। কিন্তু কম্পিউটারের স্মৃতির ধারণ ক্ষমতার সঙ্গে এ সব ইলেকট্রনিক যন্ত্রের স্মৃতির তুলনা করা যায়না। কম্পিউটারের সহায়ক স্মৃতিতে বিপুল পরিমান তথ্য ধারণ করে রাখা যায়। বিপুল পরিমাণ লেখালেখির কাজ, হিসেব-নিকেশের কাজ শব্দ ও ছবি, চলমান চিত্র বা ভিড়িও, কার্টুন েইত্যাদি কম্পিউটারের স্মৃতিতে ধারণ করে রাখা যায় বা জমা করে রাখা যায়। পরবর্তীতে সময়ে প্রযোজন অনুযায়ী স্মৃতিতে জমা করে রাখা এ সব বিষয় ব্যবহার করা যায়। স্মৃতিতে ধারন করে রাখা কোনো অসমাপ্ত কাজ পরবর্তীতে স্মৃতি থেকে তুলে এনে সমাপ্ত করে আবার স্মৃতিতে রেখে দেওয়া যায়। কম্পিউটারের সঙ্গে স্মৃতি শক্তি যুক্ত হওয়ার পর অন্যান্য ইলেকটুনিক যন্ত্র থেকে কম্পিউটার বিশেষভাবে গুরুত্ব লাভ করে এবং মানুষের ব্যবহারিক জীবনে অপরিহার্য হয়ে উঠতে থাকে।
নির্বোধ যন্ত্র ঃ কম্পিউটার অবিশ্বাস্য দ্রুত গতিতে অনেক বড় এবং জটিল হিসেব নিকেশের কাজ নির্ভূলভাবে করতে পারলেও কম্পিউটারের নিজের কিন্তু কোনো বুদ্ধি নেই। কম্পিউটার নিজে বুদ্ধি খাটিয়ে কোনো কাজ করতে পারেনা। মানুষের তৈরি করে দেওয়া নির্দেশমালা অনুসরণ করেই কম্পিউটার সবরকমের কাজ সম্পন্ন করে। নির্দিষ্ট করে দেওয়া নির্দেশমালার অতিরিক্ত একটি কাজও কম্পিউটার নিজের বুদ্ধি বিবেচনা খাটিয়ে করতে পারেনা। কম্পিউটারের কিছু কিছু কাজ দেখ মনে হতে পারে এ সব কম্পিউটার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে করেছে। কিন্তু মোটও না। যে সকল কাজ দেখে কম্পিউটারকে বুদ্ধিমান মনে হয় সেসব কাজের নির্দেশমালাও আসলে মানুষের তৈরি করে দেওয়া। একই রকম কাজ একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দিলেই কম্পিউটার আর করতে পারবে না। কারণ, মানুষের তৈরি করে দেওয়া যে সকল নির্দেশমালার ভিত্তিতে কাজ করে সে সব নির্দেশমালা কম্পিউটারের স্মৃতিতে জমা থাকে। স্মৃতিতে জমা থাকা নির্দেশমালা র সঙ্গে মিল খুঁজে না পেলে কম্পিউটার কোনো তথ্য নিয়ে কাজ করতে পারেনা। কাজেই, অনেক গুণে গুণী হওয়া সত্ত্বেও কম্পিউটার অন্যান্য যন্ত্রের মতোই নির্বোধ।

মঙ্গলবার, জানুয়ারী ২৪, ২০১২

What Is Computer?

কম্পিউটার কি?
‘কম্পিউট’ (Compute) শব্দটি থেকেই কম্পিউটার (Computer) শব্দ তৈরী হয়েছে। বলা হয়, যে কম্পিউট করে সেই (মানুষ বা যন্ত্রই) কম্পিউটার। ১৩৭৫ থেকে ১৪২৫ খ্রিষ্টাব্দ সময়কালে ‘কম্পিউট (Compute) শব্দটির উৎপত্তি হয়।েএই শব্দের প্রাচীন অর্থ হিসবা করা, পরিমাপ করা, গণনা করা ও ধারনা করা উত্যাদি। সেই হিসাবে যিনি বা যে যন্ত্র গণনা, হিসাব, ধারনা ও পরিমাপ জাতীয় কাজ করে তাকে কম্পিউটার বলা যেতে পারে। এক সময়ে কম্পিউটার কম্পিউটার বলতে মানুষকে বোঝানো হত। পরে ক্যালকুলেটর বা গণনা করার যন্ত্র কম্পিউটার হিসেবে সমধিক পরিচিত হতে থাকে। তবে বর্তমানে কম্পিউটার বলতে আমরা একটি এমন ডিজিটাল যন্ত্ররক বুঝি যা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে। কম্পিউটার হলো “programmable digital electronic device" অন্যভাবে বলা হয়,  A computer is a machine that manipulates data according to a list of instructions. বাংলাদেশের কপিরাইট আইনে কম্পিউটারের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এভাবে, “কম্পিউটার অর্থে মেকানিক্যাল, ইলেকট্রোমেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক, ম্যাগনেটিক, ইলেকট্রোমগেনেটিক, ডিজিটাল বা অপটিক্যাল বা অন্য কোনো পদ্ধতির ইমপালস ব্যবহার করিয়া লজিক্যাল বা গাণিতিক যে কোনো একটি বা সকল কাজকর্ম সম্পাদন করে এমন তথ্যপ্রক্রিয়াকরণ যন্ত্র বা সিস্টেমকে বোঝায়। সেই কারণে কম্পিউটার কেবলমাত্র গণনা, পরিমাপ বা হিসাব করার যন্ত্র নয়। কম্পিউটার কার্যত এখন সকল ধরনের কাজ করে বা কাজের প্রক্রিয়া করে।

রবিবার, জানুয়ারী ১৫, ২০১২

Windows xp কে জেনুইন করুন

উইন্ডোজ এক্সপি কে জেনুইন করুন মাত্র ৩৮৪ কিলোবাইট সফটওয়ার দিয়ে। এবং সবসুবিধা ভোগ করুন সহজে।

সফটওয়ারটি আনরার করে ফাইলটির উপরে ডাবলক্লিক করুন। তখন একটা মেসেজ আসবে তখন সেখানে একটা নাম্বার চাইবে সেখানে 1 চাপুন এবং এন্টার দিন। তারপর y বাটনে ক্লিক করুন ব্যাস হয়ে গেল। আপনাকে মেসেজ দিবে যে আপনার উইনেআডজটি জেনুইন হয়ে গেছে। ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো।
Download

Internet Download Manager

আমরা সাধারনত ওয়েবসাইটে থেকে ডাউনলোডের জন্য অনেক ডাউনলোড ম্যানেজার খুজি। অনেক গুলোই একদম ফ্রিতে পাওয়া যায়। সেগুলোর কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। কি এটি একটি ডাউনলোড ম্যানেজার যার সাহায্যে আমরা সহজে যে কোন অডিও, খিডিও ডাউনলোড করতে পারি। এটির নাম হল IDM (Internet Download Manager)  । এই সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইন্সটলড থাকলে যেকোনো ভিডিও বা অডিও ডাউনলোড এর জন্য উক্ত ওয়েবসাইটে গেলে ঐ ভিডিও এর উপরে download the video বা audio নামে একটি একটি বাটন দেখা যায় । বাটনটিতে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হয় । এছাড়া সফটওয়্যারটির ডাউলোড স্পীড ফুল পাওয়া যায়। আর তাই সহজে কম সময়ে ফাউল যাউনলোড করতে পারি।আপনাদের  ডাউলোডের সুবিধার জন্য লিংকটি নিচে দিয়ে দিলাম। এটা ফুল ভার্সন শুধু ইন্সটল দিলেই হবে। ভঅল লাগলে কমেন্টস করতে ভুলবেন না।

Word Press Tutorial Part- 5


প্রোফাইল পরিবর্তন করা

আমরা যারা বিভিন্ন ব্লগে লেখালেখি করি তারা তাদের সুবিধা মতো ব্লগের তাদের প্রোপাইল পরিবর্তন করে থাকেন। ওখানে আপনারা যেভাবে পরিবর্তন করেন এখানেও অনুরূপ। তবুও হালকা বলি।
প্রথমে আপনার ড্যাসবোর্ডে প্রবেশ করুন। এবার ড্যাসবোর্ডের ডানদিকের উপরে দেখুন একটি অপশন আছে, এখানে দেখুন আপনি যখন ব্লগ রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন তখন যে নাম দিয়েছেন, সে নাম দেখতে পাবেন। উক্ত নামের উপর ক্লিক করুন, তাহলে আপনার প্রোপাইলে চলে যাবে। অথবা, ড্যাসবোর্ডের বামপাশের প্যানেল থেকে নিচের দিকের অপশন থেকে Users >>> My Profile ক্লিক করুন। এভার এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে নিন। যেমন- আপনার নাম, ব্লগে আপনার কি নাম দেখাবে, আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে ইত্যাদি। তারপর প্রোপাইলের পাতার নিচের দিকে যান, দেখবেন Update Profile নামে একটি বাটন আছে, এতে ক্লিক করুন, তাহলে আপনার প্রোপাইলের পরিবর্তন সংরক্ষতি হবে।
এবার আসুন গ্রাভাটারের ছবি। আপনারা একটু লক্ষ্য করলেই দেখবে যে, টিউনার পেইজে যারা টিউনার তাদের প্রত্যেকেরই একটি করে ছবি আছে। এটি হল গ্রাভ্যাটরের ছবি। এটি মূলত -মেইল একাউন্টের বিপরীতে ছবিটি সেভ হয়। আপনি যে -মেইলের উপর এটি ব্যবহার করবেন, সে -মেইল দিয়ে যেখানেই লিখবেন, সেখানেই আপনার দেয়া ছবিটি চলে আসবে। এবার আসুন কিভাবে গ্রাভ্যাটারে ছবি যুক্ত করবেন। প্রোপাইল পরিবর্তনের পাতার ডানপাশে ছবি আপলোড করার একটি বক্স আছে, এখানে ছবি নির্বাচন করে দিন, তাহলেই ছবি যুক্ত হয়ে যাবে আপনার ইমেইলের সাথে। তবে এটি আপনি গ্রাভ্যাটারের ওয়েবসাইট থেকেও করতে পারবেন (gravatar.com) আর কিভাবে গ্রাভ্যাটরে ছবি আপলোড করতে হয়, তার উপর এর আগেও টিউন হয়েছে। কষ্ট করে একটু খুঁজে নিন।

Word Press Tutorial Part- 4


এবার কয়েকটি উইগেটের বর্ণনা নিচে দিলাম

  • Blog Subscriptions >> আপনার ব্লগে দেয়া কোন নতুন পোষ্টের স্বয়ংক্রিয় আপডেট পেতে এটি দিতে পারেন। এটি আপনি টিউনার পেইজের প্রথম দিকেই দেখেন।
  • Blog Stats >> আপনার ব্লগে কতজন ভিজিটর এসেছেন, তা এখান থেকে জানতে পারবেন।
  • Calender >> ক্যালন্ডার হলে তারিখে বিন্যাস। এটি ভিজিটরসহ আপনার সুবিধার্থে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি কোন তারিখে কোন কোন পোষ্ট করেছেন তারও এখান থেকে দেখা যাবে।
  • Categories >> ক্যাটাগরি বা বিভাগ। আমরা বিভিন্ন পোষ্ট করে থাকি, কোন পোষ্ট কোন ক্যাটাগরির তারজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। টিউন পেইজে এই রকম প্রায় ৩৩টি বিভাগ রয়েছে। এটি সারিবদ্ধ ভাবে থাকে।
  • Category Cloud >> ক্যাটাগরির মেঘ, আপনি ক্যাটাগরি বা বিভাগ উপরেরটা বা এটা যে কোন একটি নির্বাচন করতে পারেন। এটি নির্বাচন করলে আপনার ক্যাটাগরিগুলো মেঘের মতো দেখতে পারবেন।
  • Flickr >> ইয়াহুতে ছবি সংরক্ষণের একটি বিভাগ আছে এর নাম Flickr. আপনার যদি Flickr ছবি থাকে তাহলে এখানে লিংক দিলে আপনার ছবিগুলো এখানে দেখাবে।
  • Gravatar >> গ্যাভাটারে আপনার যে ছবি তার উপর যে বর্ণনা আছে তা এখানে দেখাবে।
  • Image >> আপনি যদি কোন নিদিষ্ট ছবি দেখাতে চান, তাহলে এখানে তার লিংক, নাম বর্ণনা দিলে তা আপনার ব্লগে দেখাবে।
  • Links >> আপনার পচন্দনীয় যে ওয়েবসাইট সেগুলোর লিংক দিতে পারেন বা আপনার অন্য ব্লগগুলোর লিংক দিতে পারেন।
  • Meta >> আপনার ড্যাসবোর্ড দ্রুত আসার জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • Pages >> আপনার ব্লগে কয়টি পাতা আছে সেগুলোর লিংকসহ নাম দেখাবে।
  • Recent Comments >> আপনার ব্লগে সর্বশেষ কে কে মন্তব্য করেছেন তার নাম, ছবি কোথায় মন্তব্য করেছে, তা দেখাবে। টিউনার পেইজের নিচের দিকে দেখুন এমনি একটি উইগেট আছে।
  • Recent Posts >> সর্বশেষ আপনি কি কি পোষ্ট করেছে তার লিষ্ট, শিরোনামসহ লিংক দেখাবে। টিউনার পেইজের নিচের দিকে দেখেন।
  • Search >> আপনার ব্লগের কোন তথ্য ভিজিটররা দ্রুত পেতে এটি ব্যবহার করুন।
  • Text >> কোন লেখা দেখানোর জন্য বা HTML Editor এর মাধ্যমে যে কোন কিছু দিতে পারেন।
  • Top Clicks >> আপনার ব্লগে ভিজিটররা যে যে লিংকে বেশি ক্লিক করেছে সেগুলো দেখতে পারবেন। এগুলো দৈনিক হিসেবে।
  • Top Posts & Pages >> সবচেয়ে বেশি দেখা পোষ্ট পাতাগুলো দেখবে (এগুলো দৈনিক হিসেবে)
  • Twitter >> আপনার যদি টুইটার একাউন্ট থাকে, তাহলে তার লিংক দিলে এখানে সর্বশেষ আপডেটগুলো দেখাবে।

শুক্রবার, জানুয়ারী ১৩, ২০১২

সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ

পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ
এবারের সিইসের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় 60 টি নতুন প্রযুক্তির আল্ট্রাবুক দেখানো হবে। এগুলোর প্রতিটিতেই চেষ্টা করা হয়েছে আগের তুলনায় পাতলা ও শক্তিশালী করার জন্য। এদের মধ্যে আকর্ষণের কেন্দ্র রয়েছে এসার অ্যাম্পায়ার এস৫ আল্ট্রাবুক। মাত্র ১৫ মিলিমিটার পুরু এই ল্যাবটপ বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ল্যাবটপ। অ্যাপেলের ম্যাকবুক এয়ারের চেয়ে দুই মিলিমিটার পাতলা এই ল্যাবটপটির ওজন এক কেজি ৩৫০ গ্রাম।
(সংগ্রহীত প্রথম আলো থেকে)

বৃহস্পতিবার, জানুয়ারী ১২, ২০১২

Interesting Wallpaper



Precessor Name Change


প্রসেসরের নাম পাল্টান খুব সহজে
 আপনার প্রসেসর এর নাম পাল্টান সহজে। যেটা দিতে চান সেটা।ধরুন আপনার প্রসেসর হচ্ছে পেন্টিয়াম ৪ আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটারে পেন্টিয়াম ৪ জায়গায় core i7 শো করাতে পারবেন আর এই কাজটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে
START>RUN>TYPE REGEDIT>HKEY_LOCAL_MACHINE>HARDWARE>DISCRIPTION>SYSTEM>CENTRAL


PROCESSOR> এখন ডান দিকে দেখুন PROCESSOR NAMESTRING লেখা এখানে ক্লিক করুন এখন আপনার নিজের মত নাম দিন পেন্টিয়াম ৪ কে কোর আই৭ বা আপনার পছন্দের নাম টি দিয়ে ওকে করুনব্যাস কাজ শেষ এবার My Computer রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজে গিয়ে দেখুন আপনি যেই নামটি দেখেছেন তা শো করছে

Part- 3

Wordpress Turorial Part- 3
This is my 3rd tune.

থিম নির্বাচন

আপনি ওয়েব ব্লগ তৈরি করবেন আর তার একটি সুন্দর থিম দিবেন না? জ্বী, টিউনার পেইজের দিকে তাকান একটি সুন্দর একটি থিম দিয়েছে আপনাদের। এই থিমটি প্রেমিয়াম মানে টাকা খরচ করে কেনা হয়েছে। কিন্তু কয়জনের সামর্থ্য আছে থিম কেনার। আর যেহেতু আপনি একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করবেন তাই থিমও ফ্রি নিন। ওয়ার্ডপ্রেস আপনাদের মতো যারা ফ্রি ব্যবহারকারিদের কথা চিন্তা করে রেখেছে ১১৫++ ফ্রি থিমের কালেকশান। আপনার যেটি ইচ্ছা সেটা নির্বাচন করে ব্যবহার করতে পারবেন।
এবার থিম নির্বাচনের পালা। প্রখমে ড্যাসবোর্ড যান। এবার বামপাশের প্যানেল থেকে Appearance >>> Themes নির্বাচন করুন। তাহলে আপনার সামনে অনেকগুলো থিম চলে আসবে। এবার আপনার পচ্নদ অনুযায়ী থিম নির্বাচন করুন। আপনার যে থিমটি পচন্দ হয় সে থিমের নিচে দেখবেন দুটি বাটন আছে Active এবং Preview. আপনি থিম নির্বাচন করার আগে Preview বাটনে ক্লিক করলে আপনার থিম দেখতে কেমন হবে তা দেখাবে, পচন্দ হলে Active বাটনে ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার ব্লগের থিম সিলেক্ট হয়ে যাবে। থিম নির্বাচন মোটামুটি এই রকমই। আপনি ইচ্ছা করলে পরেও থিম পরিবর্তন করতে পারবেন। ধরি, আপনি Fusion থিমটি নির্বাচন করেছেন।

উইগেট নির্বাচন

এবার আপনারা একটি লক্ষ্য করুন টিউনার পেইজের প্রথম পাতার বাম দিকে অনেকগুলো উইগেট আছে। যেমন- চেইন টিউনের ২টি উইগেট, ক্যালেন্ডার, র্চ বক্স, টিউন সাবইস্ক্রাইব ইত্যাদি। এগুলোর সবগুলোই উইগেট। ব্লগকে সাজাতে ব্লগে কাজ করার সুবিধার্থে এগুলো ব্যবহার করা হয়।
ওয়ার্ডপ্রেস অনেকগুলো ডিফল্ট উইগেট রয়েছে। তবে আপনি ইচ্ছা করলে HTML কোড দিয়ে আরও উইগেট তৈরি করতে পারেন। উইগেট নির্বাচনের জন্য Appearance >>> Widgets যান। ডান পাশে দেখুন অনেকগুলো উইগেট আছে। ধরি, আপনি Fusion থিমটি নির্বাচন করেছেন। তাহলে আপনি নিচের মতো একটি পাতা দেখতে পাবেন।
টিউনার পেইজের প্রথম পাতায় দেখুন ডান পাশে যে উইগেট প্যানেল আছে এটি হল Primary Widget Area আর নিচের দিকে যে উইগেট প্যানেল আছে এটি হল Footer Widget Area. এছাড়াও আপনারা অনেক ব্লগে দেখতে পাবেন দুটি উইগেট প্যানেল থাকে ডানে বা বামে। এগুলোর মধ্যে যেটি প্রধান সেটি হল Primary Widget Area, এরপর হল Secondary Widget Area এর বেশি হলে আরও নাম থাকবে। আরেকটি প্যানেল দেখবেন আপনার ব্লগের উইগেট অংশে তাহল Available Widgets. এই অংশ থেকে আপনার যে উইগেটটি প্রয়োজন তা ড্রাগ করে মানে মাউস চেপে ধরে Primary Widget Area/ Secondary Widget Area/ Footer Widget Area যে কোন প্যানেলের নিচে ছেড়ে দিলেই আপনার ব্লগে চলে আসবে।